বাড়ি নির্মাণ সম্পর্কে।
বাড়ি নির্মাণ হিসাব।
বাড়ির ডিজাইন নকশার লোড ক্যালকুলেশন।
বাড়ির ডিজাইন করার আগে অবশ্যই বিল্ডিং এ আগত লোড সম্পর্কে অবগত হতে হয় ।
যেমন- ছাদ, বীম, দেয়াল, কলাম, স্থায়ী যন্ত্রপাতি ইত্যাদি ।কাঠামো, মালামালের আকার-আকৃতির মাধ্যমে এ লোডের হিসাব করা হয়।
লাইভ লোডঃ কাঠামোর উপর অস্থায়ীভাবে চাপানো লোডই হলো সচল লোড। যেমন- লোকজন, আসবাবপত্র, যন্ত্রপাতি ইত্যাদি । সঠিকভাবে এ লোডের হিসাব করা কঠিন। তাই বিল্ডিং কোড অনুযায়ী এসব লোড হিসাব করা হয় ।
উইন্ড লোডঃ কাঠামোর বাইরের পৃষ্ঠে ঝড়, বাতাস ইত্যাদির কারনে উদ্ভুত লোডই, উইন্ড লোড । কাঠামোর যেদিকে বাতাস লাগে, সেদিকে ভিত্তির উপর চাপ কমে যায় এবং অপরদিকে চাপ বেড়ে যায়। এ লোডও বিল্ডিং কোড অনুযায়ী হিসাব করা হয়।
মাটির চাপঃ কাঠামোর উপর মাটি কর্তৃক প্রদত্ত চাপকেই মাটির চাপ বলে। র্যানকিনের সূত্র অনুযায়ী এ চাপ হিসাব করা হয় ।
পানির চাপঃ যখন কোন ভিত্তি পানি তলের নিচে অবস্থিত থাকে, তখন পানি ঐ ভিত্তিকে আনুভূমিক ও উর্দ্ধমুখী চাপ প্রয়োগ করে । এটাই পানির চাপ।
ভূকম্পন লোডঃ ভূ-কম্পন জনিত কারনে সৃষ্ট বল সাধারনত ভিত্তিতে উলম্ব নিচের দিকে বা মোচড়ানোভাবে যে কোন দিকে কাজ করে। ভূ-কম্পন বল বাংলাদেশের জন্য খুবই হুমকি সরূপ। তাই এটিকে অধিক গুরুত্ব দেয়া উচিত।
তুষার লোডঃ শীত প্রধান দেশে সমতল পৃষ্ঠে বা ছাদে প্রচন্ড বরফ পড়ে। তাই এসব দেশে এই লোডেরও হিসাব করা হয়।
বাড়ির ডিজাইন নকশার লোড ক্যালকুলেশন নিয়েই আজকের আলোচনা।
ডেড লোডঃ কাঠামোর উপর স্থায়ীভাবে চাপানো লোডই হলো ডেড লোড।
যেমন- ছাদ, বীম, দেয়াল, কলাম, স্থায়ী যন্ত্রপাতি ইত্যাদি ।কাঠামো, মালামালের আকার-আকৃতির মাধ্যমে এ লোডের হিসাব করা হয়।
লাইভ লোডঃ কাঠামোর উপর অস্থায়ীভাবে চাপানো লোডই হলো সচল লোড। যেমন- লোকজন, আসবাবপত্র, যন্ত্রপাতি ইত্যাদি । সঠিকভাবে এ লোডের হিসাব করা কঠিন। তাই বিল্ডিং কোড অনুযায়ী এসব লোড হিসাব করা হয় ।
উইন্ড লোডঃ কাঠামোর বাইরের পৃষ্ঠে ঝড়, বাতাস ইত্যাদির কারনে উদ্ভুত লোডই, উইন্ড লোড । কাঠামোর যেদিকে বাতাস লাগে, সেদিকে ভিত্তির উপর চাপ কমে যায় এবং অপরদিকে চাপ বেড়ে যায়। এ লোডও বিল্ডিং কোড অনুযায়ী হিসাব করা হয়।
মাটির চাপঃ কাঠামোর উপর মাটি কর্তৃক প্রদত্ত চাপকেই মাটির চাপ বলে। র্যানকিনের সূত্র অনুযায়ী এ চাপ হিসাব করা হয় ।
পানির চাপঃ যখন কোন ভিত্তি পানি তলের নিচে অবস্থিত থাকে, তখন পানি ঐ ভিত্তিকে আনুভূমিক ও উর্দ্ধমুখী চাপ প্রয়োগ করে । এটাই পানির চাপ।
ভূকম্পন লোডঃ ভূ-কম্পন জনিত কারনে সৃষ্ট বল সাধারনত ভিত্তিতে উলম্ব নিচের দিকে বা মোচড়ানোভাবে যে কোন দিকে কাজ করে। ভূ-কম্পন বল বাংলাদেশের জন্য খুবই হুমকি সরূপ। তাই এটিকে অধিক গুরুত্ব দেয়া উচিত।
তুষার লোডঃ শীত প্রধান দেশে সমতল পৃষ্ঠে বা ছাদে প্রচন্ড বরফ পড়ে। তাই এসব দেশে এই লোডেরও হিসাব করা হয়।
বাড়ির নির্মাণ বিষয়ে ৩ টি গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট দেখুন।
Dear teacher, Thanks for being so outstanding, understanding and caring you proved that learning can be joyous and pleasant experience You are a wonderful teacher Wishing you a Happy World Teachers' Day!
ReplyDelete