বাড়ি নির্মাণ সম্পর্কে।
সাইট পরির্দশনের জন্য কিছু টিপস।
সাইট পরিদর্শনের জন্য ইঞ্জিনিয়ারদের যে সব বিষয় বিবেচনা করতে হয়।
১। সাইটের মাটির অবস্থা কেমন আছে মাটির ভারবহন ক্ষমতা বা বেয়ারিং ক্যাপাসিটি এবং মাটির ধরণ বা প্রকৃতি ইত্যাদি সম্পর্কে অবগত হতে হবে।
২। নির্মাণ সাইটের আশেপাশের চার দিকে নতুন বিল্ডিং বা পুরাতন কোন স্থাপনা বা সৌন্দর্য বধর্ক অথবা সরকারি কোন প্রতিষ্ঠান যেমনঃ স্কুল, কলেজ, হাসপাতাল বা বিশ্ববিদ্যালয় ইত্যাদি আছে কিনা ভালো করে দেখতে হবে।
৩। সাইটে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা আছে কিনা সে দিকে ভালোভাবে খেয়াল করতে হবে।
৪। সাইটের সামনের রাস্তার অবস্থান কেমন? গাড়ি নির্মাণ সাইটের ভেতরে প্রবেশ করতে পারবে কি না সেই বিষয়ও খেয়াল করতে হবে।
৫। বন্যার সময় পানির লেভেল কত উচ্চতা পর্যন্ত উঠতে পারে সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে। কারণ বন্যার পানি সর্বোচ্চ যে উচ্চতায় ওঠে তার চেয়ে বেশী উচ্চতা পর্যন্ত মাটি ভরাট করতে হবে। যাতে করে বন্যায় পানি ভবনের মধ্যে প্রবেশ করতে না পারে।যদি সাইট ব্যাপক আকারে বড় হয় তাহলে সার্ভে করে মাটি ভরাটের কাজ সম্পূর্ণ করতে হবে।
১। সাইটের মাটির অবস্থা কেমন আছে মাটির ভারবহন ক্ষমতা বা বেয়ারিং ক্যাপাসিটি এবং মাটির ধরণ বা প্রকৃতি ইত্যাদি সম্পর্কে অবগত হতে হবে।
২। নির্মাণ সাইটের আশেপাশের চার দিকে নতুন বিল্ডিং বা পুরাতন কোন স্থাপনা বা সৌন্দর্য বধর্ক অথবা সরকারি কোন প্রতিষ্ঠান যেমনঃ স্কুল, কলেজ, হাসপাতাল বা বিশ্ববিদ্যালয় ইত্যাদি আছে কিনা ভালো করে দেখতে হবে।
৩। সাইটে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা আছে কিনা সে দিকে ভালোভাবে খেয়াল করতে হবে।
৪। সাইটের সামনের রাস্তার অবস্থান কেমন? গাড়ি নির্মাণ সাইটের ভেতরে প্রবেশ করতে পারবে কি না সেই বিষয়ও খেয়াল করতে হবে।
৫। বন্যার সময় পানির লেভেল কত উচ্চতা পর্যন্ত উঠতে পারে সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে। কারণ বন্যার পানি সর্বোচ্চ যে উচ্চতায় ওঠে তার চেয়ে বেশী উচ্চতা পর্যন্ত মাটি ভরাট করতে হবে। যাতে করে বন্যায় পানি ভবনের মধ্যে প্রবেশ করতে না পারে।যদি সাইট ব্যাপক আকারে বড় হয় তাহলে সার্ভে করে মাটি ভরাটের কাজ সম্পূর্ণ করতে হবে।
৬। নির্মাণ সাইটে পানি, বিদ্যুৎ, গ্যাস ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধা কেমন সেই বিষয়ে জানতে হবে।
No comments